জীবনানন্দের পূর্বপুরুষের ভিটা: পদ্মার বুকে সেই ‘গাউপাড়া’ গ্রাম
সূর্যাস্তের সময় দূর থেকে দেখা পদ্মা সেতু জীবনানন্দ দাশকে ‘খুঁজতে’ মানুষ মূলত দুটি জায়গায় যায়; ১. তাঁর জন্মস্থান বরিশাল এবং […]
সূর্যাস্তের সময় দূর থেকে দেখা পদ্মা সেতু জীবনানন্দ দাশকে ‘খুঁজতে’ মানুষ মূলত দুটি জায়গায় যায়; ১. তাঁর জন্মস্থান বরিশাল এবং […]
রূপসী বাংলার কবি হিসেবে খ্যাত জীবনানন্দ দাশের জন্ম ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি—এটি মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। কেউ কেউ ১৮ ফেব্রুয়ারিও লেখেন। কিন্তু
সুগন্ধা নদীতে ভোর, ঝালকাঠি জীবনান্দকে যেসব কারণে প্রকৃতি ও রূপসী বাংলার কবি বলা হয়, তার অন্যতম প্রধান কারণ নদী। বাংলা
জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯–১৯৫৪) রাষ্ট্র, দেশ ও দ্যাশের মধ্যে কিছু ফারাক আছে। জীবনানন্দ দাশের ব্যক্তিজীবন আমাদের সামনে সেই ফারাক উন্মোচন করে।
‘জানি না ঈশ্বর কে বা—জানি শুধু ভুখা ভগবান দিনগত পাপক্ষয় ক’রে পাব ত্রাণ তারপর একদিন নিমতলা ঘাটে কিংবা কাশি মিত্রের
একজন বিশ্বকবি—’মানুষের হৃদয়ের প্রীতির মতন বিভা’, বিশ্ব মানবতার কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ; আরেকজন তুখোড় জাতীয়তাবাদী, বিপ্লবী, বিদ্রোহী, আবার একই সঙ্গে দারুণ প্রেমিক—’মম
মৃত্যুকে ভয় করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু মৃত্যুকে ভালোবাসেন কে? কাকে ভালোবাসা যায়? যার প্রতি মোহ থাকে।
‘সন্ধ্যার সময় কলেরা হয়েছে- শেষ রাতে মারা গেছে; কলেরায় এ রকম প্রায়ই হয়ে থাকে।’ মানবজীবনের চূড়ান্ত পরিণতি মৃত্যুকেও কী অবলীলায়
এখন বইপত্রে জীবনানন্দ দাশের যে প্রতিকৃতিখানা দেখা যায়, সেটি মূলত একটি গ্রুপ ছবি দেখে আলাদা করে ছাপানো হয়েছিল, মৃত্যুর পরে
বরিশালের সন্তান জীবনানন্দ দাশ ১৯২৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে পরের বছর ১৯৩০ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি কালের মধ্যে কোনো এক সময়