তারপর একদিন নিমতলা ঘাটে…
‘জানি না ঈশ্বর কে বা—জানি শুধু ভুখা ভগবান দিনগত পাপক্ষয় ক’রে পাব ত্রাণ তারপর একদিন নিমতলা ঘাটে কিংবা কাশি মিত্রের […]
‘জানি না ঈশ্বর কে বা—জানি শুধু ভুখা ভগবান দিনগত পাপক্ষয় ক’রে পাব ত্রাণ তারপর একদিন নিমতলা ঘাটে কিংবা কাশি মিত্রের […]
একজন বিশ্বকবি—’মানুষের হৃদয়ের প্রীতির মতন বিভা’, বিশ্ব মানবতার কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ; আরেকজন তুখোড় জাতীয়তাবাদী, বিপ্লবী, বিদ্রোহী, আবার একই সঙ্গে দারুণ প্রেমিক—’মম
মৃত্যুকে ভয় করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু মৃত্যুকে ভালোবাসেন কে? কাকে ভালোবাসা যায়? যার প্রতি মোহ থাকে।
‘সন্ধ্যার সময় কলেরা হয়েছে- শেষ রাতে মারা গেছে; কলেরায় এ রকম প্রায়ই হয়ে থাকে।’ মানবজীবনের চূড়ান্ত পরিণতি মৃত্যুকেও কী অবলীলায়
এখন বইপত্রে জীবনানন্দ দাশের যে প্রতিকৃতিখানা দেখা যায়, সেটি মূলত একটি গ্রুপ ছবি দেখে আলাদা করে ছাপানো হয়েছিল, মৃত্যুর পরে
বরিশালের সন্তান জীবনানন্দ দাশ ১৯২৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে পরের বছর ১৯৩০ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি কালের মধ্যে কোনো এক সময়
বাসররাতে নবপরিণীতাকে গান গাইতে বলার ‘স্পর্ধা’ জীবনানন্দের মতো একজন আপাতনিরীহ স্বামীর পক্ষে কী করে সম্ভব হলো, সে এক বিস্ময়। কিন্তু
জীবনানন্দ দাশকে ‘খুঁজতে’ মানুষ মূলত দুটি জায়গায় যায় – ১. তাঁর জন্মস্থান বরিশাল এবং ২. শেষ জীবনের আবাসস্থল কলকাতা (বৃহত্তরভাবে
কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, অনুবাদক, সম্পাদক ও ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক জীবনানন্দ দাশের ৫৫ বছরের জীবনের (১৮৯৯-১৯৫৪) উল্লেখযোগ্য সময় কেটেছে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের
মঞ্জুশ্রী দাশ (১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১—১৯ মার্চ ১৯৯৫) ১৯৭২ সালে একবার এবং এরপরে দুয়েকবার জন্মভূমি বাংলাদেশে এসেছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশের মেয়ে