এতিমখানার মডেলে গণমাধ্যম চলতে পারে না
বাংলাদেশের গণমাধ্যম পরিস্থিতি নিয়ে ‘প্রেস রাইটস’কে দেওয়া সাক্ষাৎকার ১. আপনি কবে থেকে সাংবাদিকতা করছেন? কীভাবে এই পেশায় যুক্ত হলেন? বরিশাল […]
বাংলাদেশের গণমাধ্যম পরিস্থিতি নিয়ে ‘প্রেস রাইটস’কে দেওয়া সাক্ষাৎকার ১. আপনি কবে থেকে সাংবাদিকতা করছেন? কীভাবে এই পেশায় যুক্ত হলেন? বরিশাল […]
তেসরা মে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের ঠিক চারদিন আগে গত ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের তিনটি টেলিভিশন চ্যানেলে যা ঘটেছে—তা অন্তর্বর্তী সরকারের
প্রতিটা দেশের একটা সম্ভাব্য শত্রু থাকে। সেভাবে তার সামরিক কৌশল ঠিক করা হয়। তার সীমান্তব্যবস্থাপনা কেমন হবে; সমরাস্ত্রে সে কতটা
গত ২৭ মার্চ (২০২৫) যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য ইনডিপেনডেন্টের একটি বিশেষ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল এ রকম—The Rohingya were driven from
মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য বিপন্ন জাতিগোষ্ঠীর জন্য ‘মানবিক সহায়তা’ পাঠানোর জন্য বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যে একটি চ্যানেল বা করিডোর তৈরি
‘বাংলাদেশে ঢুকে উৎসব করে গেছেন আরাকান আর্মির সদস্যরা’। ২১ এপ্রিল এমন একটি খবর গণমাধ্যমে এসেছে। বলা হচ্ছে, ১৬ ও ১৭
দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম সম্প্রতি তার কলামে সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ইঙ্গিত করে প্রশ্ন রেখেছেন, নতুন দল
দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে বেরিয়ে বিএনপির মহাসচিব
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছিলেন, সংস্কার ছাড়া
মেঘনা আলম বড় ধরনের অপরাধ করতে পারে—এমন সন্দেহ বা আশঙ্কা থেকে মামলা বা পরোয়ানা ছাড়া প্রশাসনিক আদেশে বা সিদ্ধান্তে তাকে